The Greatest Guide To গাজর খাওয়ার উপকারিতা, চোখের স্বাস্থ্য, ত্বকের স্বাস্থ্য, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা, হজম শক্তি,

কোলেস্টরেল এবং ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রেও গাজরের জুস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। গাজরের মধ্যে থাকা পটাশিয়ামই এর মূল কারণ। গাজরে ক্যালরি এবং সুগারের উপাদান খুবই কম। এ ছাড়া ডায়াবেটিস প্রতিরোধে যে সব ভিটামিন এবং খনিজের প্রয়োজন তাও বিদ্যমান। চর্বি কমাতে সাহায্য করে বলে ওজনও কমে। তাই চিকিৎসকেরা শরীরে পুষ্টির পরিমাণ বাড়াতে খাওয়ার আগে বা পড়ে এক গ্লাস গাজরের জুস খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

সালাদ অথবা সবজি কিংবা সামান্য লবণ মেখে এমনিতেই খাওয়া যায় গাজর। এ ছাড়া আছে গাজরের হালুয়া। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন যদি গাজর থেকে সর্বোচ্চ পুষ্টিটা পেতে হয় তবে কাঁচা গাজর খাওয়াই সর্বোত্তম। তাই গাজরের জুস বানিয়ে খেলেই পাওয়া যাবে গাজরের সর্বোচ্চ পুষ্টি উপাদান। সম্প্রতি একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতিদিন সকালে এক গ্লাস গাজরের জুস স্বাস্থ্যের উন্নতি করবে কয়েকগুণ। নিম্নে এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপকার সম্পর্কে আলোচনা করা হ’ল-

কীভাবে আপনার শরীর-স্বাস্থ্য ভাল থাকবে?

গাজর চাষে হেক্টরপ্রতি নিম্নরূপ হারে সার প্রয়োগ করতে হবে।

ত্বকের পাশাপাশি গাজর দাঁতের জন্যও উপকারী। গাজরে উপস্থিত খনিজগুলি দাঁতের ক্ষতিকারক জীবাণুগুলির সঙ্গে লড়াই করে দাঁতের ক্ষয় প্রতিরোধ করে। তাই দাঁতের যত্নে নিয়মিত কাঁচা গাজর খাওয়া প্রয়োজন।

নিমিয়ত গাজর খেলে শরীরে ফ্রি র‍্যাডিকেলস এর প্রভাব কম থাকে যা বয়সের ছোপ দূর করতে সাহায্য করে। নিমিয়ত গাজরের জুস খেলে গায়ের রং উজ্জল হয়, কারণ এটি রক্ত পরিষ্কার করে ও ত্বকের উজ্বলতা ফিরিয়ে আনে।

২. গাজর খেলে ক্যান্সারের ঝুঁকি কম click here থাকে। গাজরে আছে ফ্যালকেরিনল এবং ফ্যালকেরিনডায়ল যা আমাদের শরীরে অ্যান্টিক্যান্সার উপাদানগুলোকে পূর্ণ করে। তাই গাজর খেলে ব্রেস্ট, কোলন, ফুসফুসের ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়।

শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট নামক একটি উপাদানের কারণে বয়সের ছাপ চলে আসে। গাজরের মধ্যে যে ক্যারটিনয়েড থাকে তা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে। আর এই অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে বয়সের ছাপ আসার গতিকে ধীর করে। এ ছাড়া অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরকে বিষমুক্ত করে, হৃদরোগ এবং ক্যানসার প্রতিরোধেও সহায়তা করে।

নিয়মিত পাকা বা কাঁচা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

আরও পড়ুন । চর্মরোগ

ফিজিওথেরাপিস্ট কি? ফিজিওথেরাপিস্ট এর কাজ কি?

আরও পড়ুন । স্বাস্থ্যের পক্ষে অ্যালোভেরার উপকারিতা

০৫ মিলিগ্রাম; ২.২ মিলিগ্রাম লৌহ, ৫.৯ মিলিগ্রাম ভিটামিন 'সি', ১৩.২ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন 'কে', ১৯ মাইক্রোগ্রাম ফলেট, ৩২০ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম, ৩৩ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ১২ মিলিগ্রাম ফসফরাস, ১২ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম পাওয়া যায়।

বন্যা পরিস্থিতি দেখতে গিয়ে ওলকচু কিনলেন রচনা, বললেন খেতে ভালো লাগে ক্রিকেট

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *